Skip to main content

Posts

কমিউনিজম: ভারত তথা হিন্দু বিরোধী এক সন্ত্রাসী শক্তি

       দীর্ঘ সময়ে রাজনৈতিক অপশাসনের ফলে আমাদের রাজ্যে মানুষের মনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের মিথ্যা আস্ফালন রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়েছে। পৃথিবীর বুকে সব থেকে বেশি গণহত্যাকারী শাসকদেরকে সাম্যবাদের জনক হিসেবে মানুষের সামনে   সুপরিকল্পিত মিথ্যাচারের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের বুকে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার ফায়দা তুলে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালানো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ভোটাধিকারের মাধ্যমে এই একনায়কতান্ত্রিক শাসক দের রাজনৈতিকভাবে প্রায় শেষ করে দিয়েছে কিন্তু এরপরেও তারা তাদের কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা তো দূরের কথা উল্টো সেই একইভাবে তারা আজও মানুষের সামনে সমভাবে মিথ্যা কথা বলে চলেছে। কোন তথ্যের উপর ভিত্তি করে নয় শুধুমাত্র মিথ্যা আস্ফালন এবং ব্যক্তি আক্রমণের উপর ভিত্তি করে বারংবার তারা আমাদের সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানছে। শুধুমাত্র হিন্দু ধর্ম নয় আমাদের   স্বাধীনতা সংগ্রামীদের   নিয়েও তারা ক্রমাগত ভুল তথ্য পরিবেশন করে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে। লক্ষ্য তাদের একটা,   বাঙালি হিন্দুর অস্তিত্বকে শেষ করে দেওয়া। তাই ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে কিছু সত্যি
Recent posts

Ram Janmabhoomi: A tribute to the centuries old struggle

Ram  Janmabhoomi: A tribute to the centuries old struggle Rudra Prasanna Banerjee and Rajarshi Mukherjee Genetics Researcher, University of Alberta, Canada. Introduction Ramayana narrates the story of lord Ram, the seventh incarnation of Lord Vishnu. It is believed He had taken birth as a human to restore balance in this world. Ram was a descendent of Ikshvaku, a legendary king of ancient India. The dynasty originates from Shraddhadeva Manu, the seventh of 14 Manus of current aeon. According to Matsya Purana, Shraddhadeva Manu had saved the lives of Saptarishis during the great deluge. He was the son of Vivasvan hence is also called Vaivasvata Manu . One of the ten sons of Shraddhadeva Manu was Ikshvaku , who was the progenitor of the solar dynasty or Suryavansh . The region of Koshala (modern day Awadh in the Indian state of UP), was their kingdom. Koshala had three major cities, Saket, Shravasti (birthplace of Maharaja Suheldev) and Ayodhya.   According to Hindu religiou

COVID-19 augments the necessity to rebuild India’s research infrastructure to become self-reliant

COVID-19 augments the necessity to rebuild India’s research infrastructure to become self-reliant     It is very rare to see our politicians discuss about scientific research in public – well, this pandemic period has clearly made them do so. Recently, many eminent politicians rightly said that we have not invested enough in our health infrastructure and medical research in last 70 years and raised a very important question, why India depends on other countries for vaccine instead of being self-reliant? Our Honorable Prime Minister Narendra Modi Ji focused on five key components- Intent, Inclusion, Investment, Infrastructure, and Innovation to promote self-reliance during his address for Confederation of Indian Industry’s on its 125 th  anniversary. In today’s world, self-reliance can only come through Scientific and technological empowerment. As we have some fundamental problems in our research infrastructure, I would like to address those issues to our Prime Minister. Firstly

পশ্চিমবঙ্গের বঞ্চনা তত্ত্ব: রাজনীতির কৌশল মাত্র:

পশ্চিমবঙ্গের বঞ্চনা তত্ত্ব: রাজনীতির কৌশল মাত্র:  ছোট থেকেই পশ্চিমবঙ্গের বঞ্চনার তত্ত্ব শুনে বড় হয়েছি,  আমাদের শাসক দলের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতারা টলিপাড়ার ভাড়া করা এবং পেছনের দরজা দিয়ে চাকরি পাওয়া শিক্ষক সমাজের একাংশকে বুদ্ধিজীবি সাজিয়ে আপামর বাঙালি জনসাধারণের মনে এই বঞ্চনার তত্ত্ব বপন  করতে সফল হয়েছিলেন। এই সমস্ত মেরুদণ্ডহীন এবং ধান্দাবাজ বুদ্ধিজীবির দল নিজেদের পকেট ভরানোর জন্য একসময় জ্যোতিবাবুর পা চেটেছেন, তারপরে বুদ্ধবাবু এবং যখন বাম পতনের শব্দের তীব্রতা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন,  ঠিক সেই সময়েই গিরগিটির মত রং বদল করে “পরিবর্তন চাই” হোর্ডিং ফেলে তৃণজিবিতে পরিণত হয়েছিলেন। লেনিন কিংবা স্ট্যালিন বেঁচে থাকলে  পশ্চিমবঙ্গের এই সকল বুদ্ধিজীবীদের চরণ স্পর্শ করে স্বীকার করতে বাধ্য হতেন যে বিপ্লব আসন্ন। ভয়ঙ্কর সাইক্লোন আম্ফানের পরেই,  কতিপয় বুদ্ধিজীবী আরো একবার বাঙালি ভাবাবেগে সুড়সুড়ি দিয়ে বঞ্চনা তত্ত্ব সামনে নিয়ে এলেন, ইংরেজি এবং হিন্দি  সংবাদ মাধ্যমগুলি  আম্ফানের তান্ডব নিয়ে সেভাবে কোন খবর দেখায়নি বলে কার্যত বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন। পাড়ার ক্রিকেট খেলায় হেরে গেলে 

litany of lies promoting sycophancy over talent:

litany of lies promoting sycophancy over talent: Respected Mahua Madam, The role of opposition in a democracy can be quoted very aptly through the words of Walter Lippmann which goes as the following, “ In a democracy, the opposition is not only tolerated as constitutional, but must be maintained because it is indispensable .” Being a learned member of parliament of the largest democracy in the world, I am sure you are very well aware of it. But your recent comments on the non-residential Bengalis as published in Anandabazar Partika are very unfortunate to say the least. Expats supporting the party are often deployed to defend the shortcomings. Whereas those raising questions against the Bengal government are being projected as uprooted (rather than non-residential) Bengalis. This derisive attitude is very unbecoming of your stature and against the spirit of democracy. In your recent writing, you have put forward a lot of data from across the globe. I would like to remind you

আমাদের মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, প্রশ্ন আমরা করবই:

আমাদের   মুখ্যমন্ত্রীকে   প্রশ্ন   করা   আমাদের   গণতান্ত্রিক   অধিকার ,  প্রশ্ন   আমরা   করবই:  মহুয়া ম্যাডাম ,  বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হয়ে প্রবাসী বাঙ্গালীদের প্রতি আপনার যে মনোভাব আনন্দবাজার পত্রিকায় ব্যক্ত করেছেন তা অত্যন্ত দুঃখজনক। আপনার দলের সাথে সহমত পোষণকারী প্রবাসী বাঙ্গালীদের বিভিন্ন দপ্তরে বসিয়ে দলীয় ব্যর্থতা ঢাকতে ব্যস্ত থাকেন কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করলেই প্রবাসীদেরকে “ পরবাসী ” বলে জনগণের সামনে তুলে ধরেন , এ কেমন গণতন্ত্র ? আপনার লেখায় আপনি গোটা বিশ্বের অনেক পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন ,  আপনাকে শুধু পশ্চিমবঙ্গের কিছু পরিসংখ্যান মনে করিয়ে দিতে চাই। পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যা ভারতবর্ষের জনসংখ্যা ৭ . ৫৪ শতাংশ। ভারতবর্ষে সর্বমোট যা টেস্টিং করা হয়েছে সেই অনুপাতে পশ্চিমবঙ্গে ৪৩ , ৭২০ জনের টেস্টিং হওয়া উচিত ছিল কিন্তু বাস্তবে মাত্র ৯৮৮০ জনের টেস্টিং করা হয়েছে অর্থাৎ আমাদের রাজ্যে ৪৪২ শতাংশ কম টেস্টিং হয়েছে। আপনি বলতে পারেন পশ্চিমবঙ্গ